Power-1gm
2
sold in last
8
hours
In stock
Tk 145.00
-
জিবরেলিক এসিড বা জিএ৩ একটি প্রাকৃতিক জৈব যৌগ। ইহা দ্রুত বৃদ্ধি, ফুল ও ফল ধারণ এবং ফলন বৃদ্ধিতে অতি অল্প মাত্রায় ব্যবহারে অত্যন্ত কার্যকর একটি বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক।
- গাছের পাতা ও কান্ডের বৃদ্ধি ঘটায়।
- বীজের সুপ্তাবস্থা কাটিয়ে সুষম ও তাড়াতাড়ি অঙ্কুরোদগমে সহায়তা করে।
- ফুল ফুটাতে সাহায্য করে এবং ফুল ও ফল ঝরা বন্ধ করে।
- গাছের কাণ্ড দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
- ফুল ও ফলকে আকর্ষণীয় করে এবং উৎপাদন বাড়ায়।
- দানা জাতীয় ফসলের কুশি সংখ্যা এবং দানার ওজন বৃদ্ধি করে।
প্রয়োগক্ষেত্রঃ প্রায় সকল ধরনের ফসল।
ব্যবহারবিধি: প্রয়োগ করার পূর্বে কমপক্ষে ১-২ ঘণ্টা অল্প পরিমাণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরবর্তীতে নির্দিষ্ট সময়ের পর উক্ত মিশ্রণ (দ্রবণ) 30 লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছে ভালভাবে স্প্রে করুন।
ফসল ৫০ লিটার পানির জন্য প্রয়োগের সময় ধান ১০-২০ গ্রাম (২বার) কাইচ থোড় ১০% গজালে ১ম বার ও ৩০-৪০% গজালে ২য় বার ধান (বীজের সুপ্তাবস্থা দূর করার জন্য) ১০-১৫ গ্রাম (৩০ লিটার পানির জন্য) জাগ দেয়ার আগে জাদা মিশ্রিত পানিতে ১২ ঘন্টা ধানের বীজ ভিজিয়ে রাখতে হবে গম ১০ গ্রাম (২ বার) কুশি গজানোর মাঝামাঝি সময়ে ১ম বার ও এর ১২ দিন পর ২য় বার ভূট্টা ১০ গ্রাম (১-২ বার) দৈহিক বৃদ্ধি পর্যায়ে ১ বার, তবে প্রয়োজন হলে ১০ দিন পর ২য় বার আলু ১০ গ্রাম (১ বার) বীজ লাগানোর ৩৮-৪০ দিনের সময় আম ৫-১০ গ্রাম (১-২ বার) আম আসার পর ১ম বার ও আম ভাঙ্গার ১-১.৫ মাস আগে ২য় বার লিচু ১০ গ্রাম (১-২ বার) মটর দানার মত হলে ১ম বার ও প্রয়োজনে ১৫ দিন পর ২য় বার আনারস ১০-১৫ গ্রাম (২ বার) ফুল আসার পর ১ম বার ও ১৫ দিন পর ২য় বার পেয়ারা ৫-১০ গ্রাম (১-২ বার) দৈহিক বৃদ্ধি পর্যায়ে ১ম বার ও ফল পাড়ার ২০-২৫ দিন আগে ২য় বার স্প্রে করলে ফল দেরী করে পাকবে কলা ১০-১৫ গ্রাম (২ বার) দৈহিক বৃদ্ধি পর্যায়ে ১ম বার ও ফল পাড়ার ২০-২৫ দিন আগে স্প্রে করলে ফল দেরী করে পাকবে এবং ফল পাড়ার পর চুবিয়ে নিলে ফলের সংরক্ষণের সময় বাড়ে বড়ই ১০ গ্রাম (১-২ বার) দৈহিক বৃদ্ধি পর্যায়ে বেগুন ১০-১৫ গ্রাম (১ বার) ফুল আসার পর টমেটো ১০-১৫ গ্রাম (১ বার) ফুল আসার পর শশা, তরমুজ ও কুমড়া জাতীয় ফসল ১০-১৫ গ্রাম (৩ বার) ১-২টি পাতা বের হওয়ার পর ১ম বার, ফুল আসার পর ২য় বার ও ফল তোলার আগে ৩য় বার তুলা ১০-৩০ গ্রাম (৩-৫ বার) বল আসার ১-৩ দিনের মধ্যে ১ম বার, এরপর প্রয়োজনে ৩-৪ দিন পর পর আরও ২-৪ বার ফুলকপি ও বাধাকপি ১০ গ্রাম (১-২ বার) দৈহিক বৃদ্ধি পর্যায়ে মরিচ ১০ গ্রাম (২ বার) বীজ লাগানোর ৪০-৫০ দিন পর ১ম বার ও ৬০-৭০ দিন পর ২য় বার শিম ১০ গ্রাম (১-২ বার) ২-৩টি পাতা বের হলে শিম (বীজের সুপ্তাবস্থা দূর করার জন্য) ১০ গ্রাম (৩০ লিটার পানির জন্য) বীজের উপর স্প্রে করতে হবে পুঁই শাক/লাল শাক ১০-২০ গ্রাম (১-২ বার) পাতা তোলার ৩ সপ্তাহ আগে ১ম বার ও প্রয়োজন হলে ৩-৫ দিন পর ২য় বার ডাটা ১০ গ্রাম (১-২ বার) ৫-৬টি পাতা বের হলে ১ম বার ও প্রয়োজন হলে ৩-৫ দিন পর ২য় বার পিঁয়াজ/রসুন ১০ গ্রাম (২ বার) বীজ গজানোর ৩ সপ্তাহ পর ১ম বার ও ১৫ দিন পর ২য় বার পেঁপে ১০ গ্রাম (১ বার) ২-৩টি পাতা বের হলে (১০ সে.মি. হলে) পেঁপে (বীজের সুপ্তাবস্থা দূর করার জন্য) ১০ গ্রাম (৩০ লিটার পানির জন্য) ১ ঘন্টা চুবিয়ে রাখতে হবে সয়াবিন ১০ গ্রাম (১ বার) ৩-৪টি পাতা বের হলে
customers are viewing this product